বুধবার (১৫ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের সচিবের কক্ষে একটি হামলা ও মারধরের ঘটনা ঘটে। এই হামলা এবং মারধরের ভিডিও ফুটেজ ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
অভিযুক্ত ক্যাডার আল মামুন হলেন সেই ইউনিয়নের চাপারকোনা গ্রামের আমিনুদ্দিন মাস্টারের ছেলে। ইউপি সদস্য রেজাউল হকের অভিযোগে তা বের হয়, যে সময় সচিবের রুমে বসে তিনি দাপ্তরিক কাজ করছিলেন, তখন আল মামুন তার সহযোগীদের নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে ঢুকে তাকে বাইরে যেতে বলেন। যখন তিনি কাজ রেখে বাইরে যেতে না চাইলে, তখন অভিযুক্ত আল মামুন চড়াও হয়ে এলোপাথাড়ি কিল-ঘুষি মারতে থাকেন। এই সংঘর্ষের সময় স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে দেন।
ইউপি চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক স্বপন এই ঘটনার নিশ্চিততা দেন। তিনি জানান, অভিযুক্ত আল মামুন সদ্য স্থগিত হয়ে যাওয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিকুল ইসলামের পালিত ক্যাডার। সে এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন। ইতোপূর্বে সে তার বাড়িতেও হামলা এবং এক ইউপি মেম্বারকে হুমকি দিয়েছিলেন।
অভিযুক্ত আল মামুনের বক্তব্য জানতে মুঠোফোনে বারবার চেষ্টা করলেও বন্ধ পাওয়া যায় নি।
এ ব্যাপারে সরিষাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ মুশফিকুর রহমান জানান, ইউপি সদস্যকে মারধরের ঘটনা শুনেছেন। থানায় লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন.....
১. কুষ্টিয়ায় একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে পড়লো খাদে।
২. টাঙ্গাইলে গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কা: পুলিশ কনস্টেবল নিহত।
৩. পিরিয়ড হওয়ায় ১২ বচরেরে বোনকে ৩ দিন ধরে পিটিয়ে হত্যা।
৪. প্রাথমিক স্কুলে চালু হচ্ছে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা।
৫. কুমিল্লা যুবলীগ নেতা হত্যা, মৃত্যুদণ্ড ৯ জনকে ও যাবজ্জীবন ৯ জনকে দেয় আদালত ।
৬. স্বামী হত্যার দায়ে স্ত্রী সহ চারজন গ্রেপ্তার ।
0 Comments