শিক্ষার নতুন পরিবর্তন আনতে চলছে:
রাষ্ট্রীয় শিক্ষা নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সাথে প্রাথমিক স্কুলে এখন নতুন একটি দিক চলাকালে প্রবেশ করছে। এই পরিবর্তনের মাধ্যমে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার ক্ষেত্রটি বিস্তৃত হচ্ছে এবং ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি ব্যাপক সুযোগ প্রদান করা হচ্ছে।
এই প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের মাধ্যমে, শিক্ষা প্রণালী ছাত্র-ছাত্রীদের অধ্যয়নে বিভিন্ন বিষয়ে আরও গভীরভাবে অধ্যয়নের সুযোগ প্রদান করছে। এটি তাদের প্রথমদিকের অধ্যয়ন অভিজ্ঞতা বৃদ্ধির জন্য একটি প্রশস্ত মৌলিক গঠন সরবরাহ করে। এছাড়াও, এই নতুন প্রাথমিক শিক্ষা নীতি মাধ্যমে শিক্ষকদের শিক্ষার্থীদের উপর আধারিত উন্নত পাঠ্যক্রম তৈরি করার সুযোগ প্রদান করে, যা তাদের শিক্ষার্থীদের বৃদ্ধির জন্য আরো দক্ষতা ও সুযোগ প্রদান করে।
এই পরিবর্তন অধ্যাপক এবং অভিভাবকদের মধ্যে বৃদ্ধি এবং বিস্তারের জন্য একটি সাদরণ উদাহরণ সাধারণ শিক্ষার মান ও গুণগত নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি করতে সহায়ক হবে। এই উন্নতিগুলি প্রাথমিক শিক্ষার মান এবং গুণগত নির্ভরশীলতা বৃদ্ধির সাথে মিলিত হয়ে একটি ভবিষ্যত সমাজের গাড়ি চালিয়ে যাবে, যেখানে সমস্ত শিক্ষার্থীদের কর্তৃত্বশীল ও সুস্থ উন্নতির জন্য প্রস্তুতি রয়েছে।
শিক্ষা বিভাগের পক্ষ থেকে প্রাথমিক শিক্ষার স্তর বৃদ্ধি করার এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো সাম্প্রতিক শিক্ষানীতির আলোকে শিক্ষার স্তর ও গুণের সুনিশ্চিততা বাড়ানো। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মান ও গুণগত নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি করে শিক্ষার্থীদের উন্নতির পথে সহায়তা করা হবে।
অবৈতনিক শিক্ষার কার্যক্রম প্রযুক্তিগত উন্নতি সহজে অনুভব করার সুযোগ প্রদান করবে এবং প্রাথমিক শিক্ষার মান বৃদ্ধি করার জন্য একটি প্রভাবশালী পদক্ষেপ। এছাড়াও, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে শিক্ষকদের উপরে নতুন দায়িত্বের অধিকার সৃষ্টি করা হবে, তাদের উন্নত প্রশিক্ষণের সুযোগ প্রদান করে।
প্রযুক্তিগত বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা ও শিক্ষা পদ্ধতি উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় মাধ্যম সরবরাহ করা হবে, যা শিক্ষার্থীদের পুরোনো পদ্ধতিতে অধ্যয়নের অভিজ্ঞতা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য সাহায্য করবে।
এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আশা করা হচ্ছে যে, প্রাথমিক শিক্ষার এই পরিবর্তন একটি আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতিতে একটি ধারাবাহিক প্রগতির দিকে ধাবিত হবে এবং দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য আরো উন্নত সুযোগ সৃষ্টি করবে।
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর উক্তি অনুযায়ী, সরকারের প্রধান লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের সরে যেতে না দেওয়া এবং তাদের জন্য একটি সঠিক পাঠ্যক্রম প্রদান করা। এ কারণে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষাকে পর্যায়ক্রমে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক করা। এতে প্রাথমিক মন্ত্রণালয় তাদের বিদ্যালয়গুলি পর্যায়ক্রমে উন্নত করবেন।
এই নীতিটির সাথে একটি অন্যত্র উল্লেখযোগ্য প্রস্তাব হলো শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের বেতন কমানোর কাজ করবে।
প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ প্রায় সকল জেলার জন্য অষ্টম শ্রেণির প্রস্তুতি করেছে, যেসব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ, সপ্তম এবং অষ্টম শ্রেণি চালু করা সম্ভব। এই তথ্য দেওয়ার জন্য বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর জেলা ও বিভাগীয় কর্মকর্তাদের কাছে চিঠি প্রেরণ করেছে।
আরও পড়ুন
২। কুমিল্লা যুবলীগ নেতা হত্যা, মৃত্যুদণ্ড ৯ জনকে ও যাবজ্জীবন ৯ জনকে দেয় আদালত।
৩। স্বামী হত্যার দায়ে স্ত্রী সহ চারজন গ্রেপ্তার।
প্রাথমিক স্কুল, চালু, অষ্টম শ্রেণি, শিক্ষা, পর্যন্ত,abcnews,খবর,আজকের খবর
0 Comments